ঢাকা , শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫

দ্বীনের আলো ছড়াতে নির্মাণ করা হলো হযরত রুকাইয়া মাইমুনা রা হাফিজিয়া এতিমখানা মাদ্রাসা

শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:
বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ তাঁদের প্রাণ প্রিয় সন্তানদের কে কুরআনের শিক্ষায় আলোকিত করতে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও যারা অর্থের অভাবে ব্যর্থ। গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বিন্দুবাড়ী গ্রামে  হযরত রুকাইয়া মাইমুনা রা হাফিজিয়া এতিমখানা মাদ্রাসা নির্মাণ করা হলো দ্বীনের আলো ছড়ানোর জন্যে।
জানা যায়, বিন্দুবাড়ী গাউছুল আজম সিনিয়র মাদরাসা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে একটি অবহেলিত গ্রামে ধর্মীয় শিক্ষা এলাকায় ঘরে ঘরে সম্প্রসারিত হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের পদচারণায় এলাকায় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে পড়ে।
মাদ্রাসা করতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করেছেন তার দাদা আলহাজ্ব ফজর আলী প্রধান কাজী রইছ উদ্দিন ও মান্নান মাস্টার সহ অনেকেই। পারিবারিক থেকে অনুপ্রেরণায় মসজিদের পাশে একটি হাফিজিয়া মাদ্রাসার স্বপ্ন দেখেন।
একটি মাদ্রাসা হলে ছাত্ররা মসজিদ আবাদ করতে পারবেন। সেই চিন্তা চেতনা থেকে ২৫/৫/২০১৪ দলিল নং ৬৭৩৭ ও ১৭/১/২০১৬  দলিল নং ৭৯৮ দুইটি দলিলে ২২ শতাংশ সম্পত্তি মাদ্রাসার নামে লিল্লাহ ওয়াকফ দান করেন। যা পরবর্তীতে বাংলাদেশ ওয়াকফ  প্রশাসকের এস্টেট তালিকাভুক্তি ও কাজী নজরুল ইসলাম মুতাওয়াল্লি  হিসেবে নিয়োগ লাভ করে।
যার স্বারক নং ৩৪, তারিখ ২৪/৯/২০১৪,জমি দাতা ও প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে উক্ত সম্প্রতি নাম জারি ও জমাভাগ করানো হয় যার জোত নং ৩৫৫, দায়িত্ব পালনের পর থেকেই মাদ্রাসার উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত করে অর্থনৈতিক সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেন।
যার কারণে মাদ্রাসাটির রং দেওয়া ,অফিস কক্ষ নির্মাণ, নলকূপ স্থাপন অজুখানা রান্নাঘর সহ আনুষঙ্গিক সকল কাজ সম্পন্ন করেন। তবে সবচেয়ে যার উৎসাহ  উদ্দীপনায় মাদ্রাসাটির গতি লাভ করে তার চাচা এডভোকেট আব্দুল মজিদ সাহেব, কাজী আব্দুল আউয়াল, আসমা সুলতানা, ও হাফেজ কাজী আবু সালমানের অবদান অনস্বীকার্য।
বিস্তারিত দেখুন দ্বিতীয় পর্বে।
Facebook Comments Box
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিবকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ব্যারিস্টার মো. কামাল উদ্দিন

দ্বীনের আলো ছড়াতে নির্মাণ করা হলো হযরত রুকাইয়া মাইমুনা রা হাফিজিয়া এতিমখানা মাদ্রাসা

আপডেট সময় : ০১:৫১:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০২৪
শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:
বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ তাঁদের প্রাণ প্রিয় সন্তানদের কে কুরআনের শিক্ষায় আলোকিত করতে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও যারা অর্থের অভাবে ব্যর্থ। গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বিন্দুবাড়ী গ্রামে  হযরত রুকাইয়া মাইমুনা রা হাফিজিয়া এতিমখানা মাদ্রাসা নির্মাণ করা হলো দ্বীনের আলো ছড়ানোর জন্যে।
জানা যায়, বিন্দুবাড়ী গাউছুল আজম সিনিয়র মাদরাসা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে একটি অবহেলিত গ্রামে ধর্মীয় শিক্ষা এলাকায় ঘরে ঘরে সম্প্রসারিত হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের পদচারণায় এলাকায় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে পড়ে।
মাদ্রাসা করতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করেছেন তার দাদা আলহাজ্ব ফজর আলী প্রধান কাজী রইছ উদ্দিন ও মান্নান মাস্টার সহ অনেকেই। পারিবারিক থেকে অনুপ্রেরণায় মসজিদের পাশে একটি হাফিজিয়া মাদ্রাসার স্বপ্ন দেখেন।
একটি মাদ্রাসা হলে ছাত্ররা মসজিদ আবাদ করতে পারবেন। সেই চিন্তা চেতনা থেকে ২৫/৫/২০১৪ দলিল নং ৬৭৩৭ ও ১৭/১/২০১৬  দলিল নং ৭৯৮ দুইটি দলিলে ২২ শতাংশ সম্পত্তি মাদ্রাসার নামে লিল্লাহ ওয়াকফ দান করেন। যা পরবর্তীতে বাংলাদেশ ওয়াকফ  প্রশাসকের এস্টেট তালিকাভুক্তি ও কাজী নজরুল ইসলাম মুতাওয়াল্লি  হিসেবে নিয়োগ লাভ করে।
যার স্বারক নং ৩৪, তারিখ ২৪/৯/২০১৪,জমি দাতা ও প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে উক্ত সম্প্রতি নাম জারি ও জমাভাগ করানো হয় যার জোত নং ৩৫৫, দায়িত্ব পালনের পর থেকেই মাদ্রাসার উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত করে অর্থনৈতিক সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেন।
যার কারণে মাদ্রাসাটির রং দেওয়া ,অফিস কক্ষ নির্মাণ, নলকূপ স্থাপন অজুখানা রান্নাঘর সহ আনুষঙ্গিক সকল কাজ সম্পন্ন করেন। তবে সবচেয়ে যার উৎসাহ  উদ্দীপনায় মাদ্রাসাটির গতি লাভ করে তার চাচা এডভোকেট আব্দুল মজিদ সাহেব, কাজী আব্দুল আউয়াল, আসমা সুলতানা, ও হাফেজ কাজী আবু সালমানের অবদান অনস্বীকার্য।
বিস্তারিত দেখুন দ্বিতীয় পর্বে।
Facebook Comments Box