আসন্ন শাহরাস্তি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোটারদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন শাহরাস্তি উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, চাঁদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি, চট্রগ্রাম সরকারী কমার্স কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইমদাদুল হক মিলন।
তৃণমূল থেকে বেড়ে উঠা এ রাজনীতিবিদ জনগনের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে। মানব সেবা যার পূর্ব পুরুষ থেকে রীতি হয়ে আসছে। সেই মানুষ মোঃ ইমদাদুল হক মিলন আসন্ন উপজেলা নির্বাচনের জন্য পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে এবার নবীন নেতা হিসেবে সর্বস্তরে আলোচনায় রয়েছে।
নির্বাচনে ভোটার, নেতাকর্মী ও সর্বস্তরের জনগণের সাথে কুশল বিনিময় করে মাঠে সর্বোচ্চ আলোচনায় তিনি রয়েছে। শাহরাস্তিতে সর্বস্তরের মানুষের জনপ্রিয় ব্যক্তি মোঃ ইমদাদুল হক মিলন হয়ে উঠেছে। তাকে ঘিরে আলোচনা ক্রমশ সরগরম হচ্ছে সমস্ত পৌরসভা সহ উপজেলায়।
মোঃ ইমদাদুল হক মিলন দলের সুযোগ্য নেতা হিসেবে সবার কাছে গ্রহন যোগ্যতা রয়েছে। সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে বিগত নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থীদের বিজয়ী করার ইতিহাস রয়েছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণে মোঃ ইমদাদুল হক মিলন জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন। শাহরাস্তি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত মুখ মোঃ ইমদাদুল হক মিলন । নবীন নেতা হিসেবে ভোটারদের কাছে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন। তিনি মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব মেজর (অবঃ) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম সাহেবের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
মোঃ ইমদাদুল হক মিলন ভদ্রতা ও নম্রতার কারণে ব্যবসায়ী, শ্রমজীবি, রাজনীতিবিদ, শিক্ষক, মুক্তিযোদ্ধাসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে রয়েছে। মানুষের বিপদে-আপদে পাশে থেকে সহযোগিতা করার কারণে তিনি বেশ আলোচনায় রয়েছে। দীর্ঘদিনের রাজনীতিবিদ হওয়ার কারনে ক্লিন ইমেজের নেতা হিসেবে প্রশংসিত।
মোঃ ইমদাদুল হক মিলন বলেন, বিপ্লবী পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে মাদক, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজ মুক্ত এবং শিক্ষাবান্ধব শাহরাস্তি উপজেলা গড়ার প্রত্যয়ে প্রার্থী হচ্ছি, এ জন্য সকলের সমর্থন ও দোয়া চাই। আমি নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় শুরু করেছি।
তিনি আরো বলেন, আমি দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। রাজনীতি আমার রক্তের সাথে মিশে আছে। সেই ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত রয়েছি। বিভিন্ন সময়ে দলের আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে থেকেছি। আপনাদের সেবা করার জন্যই আমি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হচ্ছি।