চাঁদপুর জেলার শাহরাস্তি উপজেলার রায়শ্রী উত্তর ইউপির রায়শ্রী গ্রামের প্রবাসী ইঞ্জি. মো. আজমত উল্যাহ এর দুই ছেলেমেয়ে,রায়শ্রীর কৃতিসন্তান,এলাকার গর্ব মায়িশা মুশতারি জিনিয়া ও আরাফাত হাসনাইন ইমন উচ্চশিক্ষার জন্য স্কলারশিপ পেয়ে আমেরিকার বিখ্যাত “সাউথইস্ট মিজৌরি স্টেট ইউনিভার্সিটি ” তে পড়ালেখার সুযোগ পেয়েছেন।
জিনিয়া ও আরাফাত রায়শ্রী দক্ষিণ পাড়া হাজী বাড়ির ইন্জিনিয়ার মো.আজমত উল্যাহ ও জান্নাতুল ফেরদাউস কাউছার এর চার সন্তানের মধ্যে প্রথম দুই সন্তান।
আজমত কাউছার দম্পতি সৌদি আরবে স্বপরিবারে বসবাস করেছেন দীর্ঘদিন।
প্রবাসেই বড় মেয়ে মায়িশা মুশতারি জিনিয়া সৌদিআরবের দাম্মামে অবস্থিত “বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল” থেকে ইংলিশ মিডিয়ামে ও-লেভেল এবং এ-লেভেল ও ছেলে আরাফাত হাসনাইন ও-লেভেল সম্পন্ন করেন।
পরবর্তীতে সৌদিআরব থেকে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরায় স্বপরিবারে নিজস্ব বাসায় উঠেন।
এখানে আসার পর মায়িশা মুশতারি জিনিয়া “ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার এন্ড টেকনোলজি (IUBAT)” থেকে “কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইন্জিনিয়ারিং” এ গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। পোস্ট গ্রাজুয়েশনের জন্য আমেরিকার বিখ্যাত “সাউথইস্ট মিজৌরি স্টেট ইউনিভার্সিটি” তে স্কলারশিপ পেয়েছেন। ২৩ সাল থেকে ২৮ সাল মেয়াদে ভিসা পেয়ে এ সেশনে জিনিয়া আমেরিকায় পাড়ি দিবেন।
এছাড়াও আরাফাত হাসনাইন ইমন “ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল” ধানমন্ডি শাখা থেকে এ লেবেল শেষ করেন। গত বছর ২২ সাল থেকে ২৭ সাল মেয়াদে ভিসায় বিগত সেশনে স্কলারশিপ পেয়ে “কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইন্জিনিয়ারিং” এ গ্রাজুয়েশন করার জন্য আমেরিকার একই বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ভর্তি হয়েছেন।
দু’ভাইবোন এর সাথে আলাপচারিতায় তারা বলেন, এই সফলতার জন্য আমাদের বাবা মায়ের চেষ্টা, অক্লান্ত পরিশ্রম ও সঠিক গাইডলাইন এবং তাদের ও আত্মীয় স্বজনের দোয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। উভয়ই দেশবাসীর নিকট দোয়া চেয়েছেন।